নিয়মিত হাঁটলে আপনি সতেজ হবেন।(You will be refreshed on a regular walk)
নিয়মিত হাঁটলে শরীর ভালো থাকে এই কথাটি শুনেননি এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া মুশকিল। ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত রোগীদের ক্ষেত্রে তো নিয়মিত হাঁটা অনেকটা ওষুধের মতই। তবে সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণই নয়, হাঁটলে ভালো থাকে হার্ট এবং ব্রেইনও।
নিয়মিত হাঁটলে শরীরে কোলেস্টেরল এর মাত্রা কম থাকে যা বিভিন্ন করোনারি জটিলতা থেকে হার্টকে রাখে মুক্ত।
এছাড়া নিয়মিত হাঁটা উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে, ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং এর মাধ্যমে হার্টকে রাখে সুস্থ।
হাঁটার কারণে মস্তিষ্কে রক্ত সঞ্চালনের মাত্রা ঠিক থাকে। আগে এই রক্ত
সঞ্চালনকে স্বয়ংক্রিয় প্রক্রিয়া ভাবা হলেও আধুনিক গবেষণায় দেখা গেছে হাঁটার
ফলে এই সঞ্চালন অধিকতর স্বাভাবিক থাকে এবং মস্তিষ্কের নানা জটিলতা থেকে
রক্ষা করে।
নিয়মিত হাঁটা একধরনের শারীরিক ব্যায়াম যা মানসিক চাপ, অবসাদ কমায়, ঘুমে সহায়ক। পক্ষান্তরে যা মস্তিষ্কের জন্যই উপকারি।
নিয়মিত হাঁটাচলা করলে শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথার ঝুঁকি কমে যায়। সাধারণত বয়স বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মহিলাদের শরীরের বিভিন্ন হাড় ও সংযোগস্থলে ব্যথা করে। শরীরের জয়েন্টগুলোকে সুস্থ রাখতে হাঁটা নিঃসন্দেহে খুবই কার্যকর ব্যায়াম।
হাঁটলে শুধু পায়ের শক্তিই বাড়ে না পায়ের আঙুলেরও ব্যায়াম হয়। এছাড়া কোমর এবং শরীরের অন্যান্য অঙ্গ নড়াচড়ার কারণে স্বাভাবিকভাবেই সুস্থ থাকে।
হাঁটলে শুধু পা চলে না দুহাতও সমান তালে চলে। এতে হাতের প্রতিটি জয়েন্ট, ঘাড় ও কাঁধের ব্যায়াম হয়। ব্যাকপেইনের সমস্যা কমে যেতে পারে নিয়মিত ব্যয়ামের মাধ্যমে।
সকালের প্রকৃতি এমনিতেই থাকে স্নিগ্ধ। এ সময় হাঁটার মজাই আলাদা। প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগের সময় মন স্বাভাবিকভাবেই ফুরফুরে থাকে, শরীর ও মন সতেজ হয়। শরীরের প্রতিটি জয়েন্টে অক্সিজেনের প্রাণপ্রবাহে মাংসপেশীগুলো শিথিল ও রিলাক্সড হয়।
ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার এক জরিপে দেখা গেছে, নিয়মিত হাঁটাচলা করলে একাকিত্বের অনুভূতি থেকে নিজেকে মুক্ত রাখা যায়। এছাড়া জরিপে অংশ নেওয়া ৮৩ ভাগ মানুষ জানিয়েছেন নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস করলে মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। এতে মানসিক স্বাস্থ্যও ভালো থাকে।
নিয়মিত হাঁটা একধরনের শারীরিক ব্যায়াম যা মানসিক চাপ, অবসাদ কমায়, ঘুমে সহায়ক। পক্ষান্তরে যা মস্তিষ্কের জন্যই উপকারি।
নিয়মিত হাঁটাচলা করলে শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথার ঝুঁকি কমে যায়। সাধারণত বয়স বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মহিলাদের শরীরের বিভিন্ন হাড় ও সংযোগস্থলে ব্যথা করে। শরীরের জয়েন্টগুলোকে সুস্থ রাখতে হাঁটা নিঃসন্দেহে খুবই কার্যকর ব্যায়াম।
হাঁটলে শুধু পায়ের শক্তিই বাড়ে না পায়ের আঙুলেরও ব্যায়াম হয়। এছাড়া কোমর এবং শরীরের অন্যান্য অঙ্গ নড়াচড়ার কারণে স্বাভাবিকভাবেই সুস্থ থাকে।
হাঁটলে শুধু পা চলে না দুহাতও সমান তালে চলে। এতে হাতের প্রতিটি জয়েন্ট, ঘাড় ও কাঁধের ব্যায়াম হয়। ব্যাকপেইনের সমস্যা কমে যেতে পারে নিয়মিত ব্যয়ামের মাধ্যমে।
সকালের প্রকৃতি এমনিতেই থাকে স্নিগ্ধ। এ সময় হাঁটার মজাই আলাদা। প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগের সময় মন স্বাভাবিকভাবেই ফুরফুরে থাকে, শরীর ও মন সতেজ হয়। শরীরের প্রতিটি জয়েন্টে অক্সিজেনের প্রাণপ্রবাহে মাংসপেশীগুলো শিথিল ও রিলাক্সড হয়।
ইউনিভার্সিটি অফ ক্যালিফোর্নিয়ার এক জরিপে দেখা গেছে, নিয়মিত হাঁটাচলা করলে একাকিত্বের অনুভূতি থেকে নিজেকে মুক্ত রাখা যায়। এছাড়া জরিপে অংশ নেওয়া ৮৩ ভাগ মানুষ জানিয়েছেন নিয়মিত হাঁটার অভ্যাস করলে মেজাজ নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। এতে মানসিক স্বাস্থ্যও ভালো থাকে।
No comments